NOT KNOWN DETAILS ABOUT মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Not known Details About মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Not known Details About মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Blog Article

শাহরিয়ার আলম ও দিলীপ আগরওয়ালার হিসাব তলব

মাইসেলিয়াম পরিপূর্ণ ব্যাগ এবার সামান্য আলোয় ঘরের মধ্যে রেখে দিতে হবে। মনে রাখা দরকার আলো যেন তীব্র না হয়। আর্দ্রতা বুঝে নিয়ে, প্যাকেটে মাঝে মাঝে জলের ছিটে দিতে হবে। লক্ষ্যণীয় বিষয়, প্লাস্টিকের ছিদ্রগুলি দিয়ে মাশরুমের পিনহেডগুলো কয়েকদিন পরেই বেরিয়ে আসতে শুরু করবে। এরপর ২০ থেকে ২৫ দিনের মাথাতেই মাশরুম খাওয়ার জন্য উপযুক্ত হয়ে যাবে। অতএব এবার মাশরুমগুলিকে বাজারজাত করাই যায়। লাভের বিষয় হল একটা প্যাকেট থেকেই তিনবার মাশরুম ফলন পাওয়া যায়, যা অবশ্যই একটা অতিরিক্ত পাওনা।

খেয়াল রাখতে হবে, জায়গাটি অন্ধকার হলেও সেখানে যাতে বাসাত চলাচল করতে পারে।

মাশরুম সাধারণত ২৫-৩০ দিনের মধ্যেই খাওয়ার উপযোগী হয়ে যায়।

ভার্মিকম্পোস্ট হল জৈব পদার্থকে ভেঙ্গে কম্পোস্ট তৈরি করতে কেঁচো ব্যবহার করার একটি প্রক্রিয়া। মজার ব্যপার…

রং বোতলের কর্ক. ছবির ফ্রেম, ফুলদানী হিসেবেও মাশরুম ব্যবহার করা হয়।

এরপরে প্যাকেটে দশ থেকে বারোটা ছোট ছোট ছিদ্র করে তুলা দিয়ে ছিদ্রের মুখ বন্ধ করে দিলে স্বাভাবিক হাওয়া চলাচল বজায় থাকবে, আবার তুলা থাকায় ধুলাও ঢুকতে পারবে না। প্যাকেটটি সাত থেকে দশ দিনের জন্য কোনও অন্ধকার জায়গায় রেখে দিন।

সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৫ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ তার মাশরুম চাষের হার বৃদ্ধিতে ব্যাপক অগ্রগতি করছে। বাড়িতে চাষাবাদ, বিশেষ করে, জনপ্রিয়তার বাড়ছে। বাড়িতে মাশরুম চাষ তুলনামূলকভাবে সহজ এবং সাশ্রয়ী, এবং বাংলাদেশের অনেক পরিবার তাদের খাদ্য ও আয়ের পরিপূরক হিসেবে এটি গ্রহণ করছে।

আমাদের দেশের জলবায়ুতে অয়েস্টার মাশরুমের চাষই ভালো হয়, তাই আজ জেনে নেওয়া যাক এই বিশেষ শ্রেণীর মাশরুম চাষের পদ্ধতি।

চাছার পর ব্যাগটি পরিষ্কার পানিতে ২১-৩০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে।

মাশরুম প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি। তাই একে সবজি মাংসও বলা হয়ে থাকে। প্রতি ১০০ গ্রামে (শুকনো মাশরুম) ২০-৩০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।

মাশরুমের মধ্যে অনেক পুষ্টি রয়েছে। কারণ, আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি তার চেয়ে মাশরুমের পুষ্টিগুণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। get more info এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ সহ শরীরকে সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক। মাশরুমে ভরপুর প্রোটিন রয়েছে এবং এতে কোনো প্রকার ক্ষতিকর চর্বি নেয় যার ফলে এটি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকার পাশাপাশি জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।

আশাকরি মাশরুম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনার অনেক ভাল ধারণা হয়েছে। এখন, আপনি চাইলে ঘরে বসেই মাশরুম চাষ করে সাবলম্বী হতে পারবেন। যারা বেকার রয়েছেন তারাও এই মাশরুম চাষ করতে পারেন। এই মাশরুম চাষ করে অনেক নারীই এখন সাবলম্বী হচ্ছেন। মাশরুম চাষ করার ফলে এটি আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখতে পারে।

 নিয়মিত মাশরুম থেকে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি হয়। রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।

Report this page